কুঝ কেহা
তান হানেরা জারেগা কিভেঁ
চুপ রেহা
তান শামাদান কী কেহেঙ্গে?
মুখ ফুটে
বলি যদি কিছু,
আঁধার তা
পারিবে না সহ্য করিতে আমি জানি,
কিন্তু বেবাক
থাকি যদি,
কে জানে কী
বলিবে গো সাঁঝলা দিনের মোমদানি।
নাহ্, চুপ থাকার মানুষ সুরজিৎ পাতর (১৯৪৫-২০২৪) ছিলেন না কোনও কালেই। বেঁচে আছেন, অথচ ভিতর ভিতর গুমরে মরছে কোনও গান — এর চেয়ে বড়ো দুঃস্বপ্ন যে আর কিছু ছিল না তাঁর কাছে। তাই জীবনভর ছিলেন বেবাক। শুধু তাই নয়, সুরজিৎ সাহেবের কাজকম্ম (২০১৫ সালে, ভারতে বেড়ে চলা সাম্প্রদায়িকতার প্রতি সরকারি ঔদাসীন্যের প্রতিবাদে পদ্মশ্রী খেতাব ফেরত দেওয়া) তাঁর কবিতার তরবারি-সম তীক্ষ্ণ পংক্তির চেয়েও ধারালো ছিল। দেশভাগের পর থেকে জঙ্গিবাদের বাড়বাড়ন্ত, পুঁজিবাদের আগ্রাসন থেকে কৃষক আন্দোলন — পঞ্জাবের সমসাময়িক তথা অশান্ত বাস্তবের চালচিত্র ধরা পড়েছিল তাঁর কলমে।
জলন্ধর জেলার পট্টর কালান গাঁয়ের এই কবির লেখা গানে চিরজাগ্রত প্রান্তনিবাসী মানুষ, পরিযায়ী, মজদুর, চাষি, নারী ও শিশু। হাজার রাত পেরিয়েও নেভেনি তাঁর কবিতার শিখা।
এখানে প্রকাশিত ‘মেলা’ কবিতাটি সেই তিন কৃষি-আইনের বিরুদ্ধে দিল্লির উপকণ্ঠে সংঘটিত কৃষক-আন্দোলনের সময় লেখা, যে আইনগুলি প্রত্যাহার করে নিতে পরবর্তী কালে সরকার বাধ্য হয়েছিল। যে প্রতিরোধ ও প্রতিবাদের রক্ত বইছে গণতন্ত্রের শিরা-উপশিরায়, এই কবিতা তারই সোচ্চার উদযাপন।
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਕਵਿਤਾ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਹੈ ਜਿੱਥੋਂ ਤੱਕ ਨਜ਼ਰ ਜਾਂਦੀ
ਤੇ ਜਿੱਥੋਂ ਤੱਕ ਨਹੀਂ ਜਾਂਦੀ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਲੋਕ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਲੋਕ ਤੇ ਸੁਰਲੋਕ ਤੇ ਤ੍ਰੈਲੋਕ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਧਰਤ ਸ਼ਾਮਲ, ਬਿਰਖ, ਪਾਣੀ, ਪੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਸਾਡੇ ਹਾਸੇ, ਹੰਝੂ, ਸਾਡੇ ਗੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਤੇ ਤੈਨੂੰ ਕੁਝ ਪਤਾ ਹੀ ਨਈਂ ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਕੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਪੁਰਖਿਆਂ ਦਾ ਰਾਂਗਲਾ ਇਤਿਹਾਸ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਲੋਕ—ਮਨ ਦਾ ਸਿਰਜਿਆ ਮਿਥਹਾਸ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਸਿਦਕ ਸਾਡਾ, ਸਬਰ, ਸਾਡੀ ਆਸ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਸ਼ਬਦ, ਸੁਰਤੀ , ਧੁਨ ਅਤੇ ਅਰਦਾਸ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਤੇ ਤੈਨੂੰ ਕੁਝ ਪਤਾ ਹੀ ਨਈਂ ਇਹਦੇ ਵਿੱਚ ਕੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਜੋ ਵਿਛੜੇ ਸਨ ਬਹੁਤ ਚਿਰਾ ਦੇ
ਤੇ ਸਾਰੇ ਸੋਚਦੇ ਸਨ
ਉਹ ਗਏ ਕਿੱਥੇ
ਉਹ ਸਾਡਾ ਹੌਂਸਲਾ, ਅਪਣੱਤ,
ਉਹ ਜ਼ਿੰਦਾਦਿਲੀ, ਪੌਰਖ, ਗੁਰਾਂ ਦੀ ਓਟ ਦਾ ਵਿਸ਼ਵਾਸ
ਭਲ਼ਾ ਮੋਏ ਤੇ ਵਿਛੜੇ ਕੌਣ ਮੇਲੇ
ਕਰੇ ਰਾਜ਼ੀ ਅਸਾਡਾ ਜੀਅ ਤੇ ਜਾਮਾ
ਗੁਰਾਂ ਦੀ ਮਿਹਰ ਹੋਈ
ਮੋਅਜਜ਼ਾ ਹੋਇਆ
ਉਹ ਸਾਰੇ ਮਿਲ਼ ਪਏ ਆ ਕੇ
ਸੀ ਬਿਰਥਾ ਜਾ ਰਿਹਾ ਜੀਵਨ
ਕਿ ਅੱਜ ਲੱਗਦਾ, ਜਨਮ ਹੋਇਆ ਸੁਹੇਲਾ ਹੈ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਵਰਤਮਾਨ, ਅਤੀਤ ਨਾਲ ਭਵਿੱਖ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਹਿੰਦੂ ਮੁਸਲਮ, ਬੁੱਧ, ਜੈਨ ਤੇ ਸਿੱਖ ਸ਼ਾਮਲ ਹੈ
ਬੜਾ ਕੁਝ ਦਿਸ ਰਿਹਾ ਤੇ ਕਿੰਨਾ ਹੋਰ ਅਦਿੱਖ ਸ਼ਾਮਿਲ ਹੈ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਇਹ ਹੈ ਇੱਕ ਲਹਿਰ ਵੀ , ਸੰਘਰਸ਼ ਵੀ ਪਰ ਜਸ਼ਨ ਵੀ ਤਾਂ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਰੋਹ ਹੈ ਸਾਡਾ, ਦਰਦ ਸਾਡਾ, ਟਸ਼ਨ ਵੀ ਤਾਂ ਹੈ
ਜੋ ਪੁੱਛੇਗਾ ਕਦੀ ਇਤਿਹਾਸ ਤੈਥੋਂ, ਪ੍ਰਸ਼ਨ ਵੀ ਤਾਂ ਹੈ
ਤੇ ਤੈਨੂੰ ਕੁਝ ਪਤਾ ਹੀ ਨਈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਕੌਣ ਸ਼ਾਮਿਲ ਨੇ
ਨਹੀਂ ਇਹ ਭੀੜ ਨਈਂ ਕੋਈ, ਇਹ ਰੂਹਦਾਰਾਂ ਦੀ ਸੰਗਤ ਹੈ
ਇਹ ਤੁਰਦੇ ਵਾਕ ਦੇ ਵਿਚ ਅਰਥ ਨੇ, ਸ਼ਬਦਾਂ ਦੀ ਪੰਗਤ ਹੈ
ਇਹ ਸ਼ੋਭਾ—ਯਾਤਰਾ ਤੋ ਵੱਖਰੀ ਹੈ ਯਾਤਰਾ ਕੋਈ
ਗੁਰਾਂ ਦੀ ਦੀਖਿਆ 'ਤੇ ਚੱਲ ਰਿਹਾ ਹੈ ਕਾਫ਼ਿਲਾ ਕੋਈ
ਇਹ ਮੈਂ ਨੂੰ ਛੋੜ ਆਪਾਂ ਤੇ ਅਸੀ ਵੱਲ ਜਾ ਰਿਹਾ ਕੋਈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਮੁੱਦਤਾਂ ਦੇ ਸਿੱਖੇ ਹੋਏ ਸਬਕ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਸੂਫ਼ੀਆਂ ਫੱਕਰਾਂ ਦੇ ਚੌਦਾਂ ਤਬਕ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਤੁਹਾਨੂੰ ਗੱਲ ਸੁਣਾਉਨਾਂ ਇਕ, ਬੜੀ ਭੋਲੀ ਤੇ ਮਨਮੋਹਣੀ
ਅਸਾਨੂੰ ਕਹਿਣ ਲੱਗੀ ਕੱਲ੍ਹ ਇਕ ਦਿੱਲੀ ਦੀ ਧੀ ਸੁਹਣੀ
ਤੁਸੀਂ ਜਦ ਮੁੜ ਗਏ ਏਥੋਂ, ਬੜੀ ਬੇਰੌਣਕੀ ਹੋਣੀ
ਬਹੁਤ ਹੋਣੀ ਏ ਟ੍ਰੈਫ਼ਿਕ ਪਰ, ਕੋਈ ਸੰਗਤ ਨਹੀਂ ਹੋਣੀ
ਇਹ ਲੰਗਰ ਛਕ ਰਹੀ ਤੇ ਵੰਡ ਰਹੀ ਪੰਗਤ ਨਹੀਂ ਹੋਣੀ
ਘਰਾਂ ਨੂੰ ਦੌੜਦੇ ਲੋਕਾਂ 'ਚ ਇਹ ਰੰਗਤ ਨਹੀਂ ਹੋਣੀ
ਅਸੀਂ ਫਿਰ ਕੀ ਕਰਾਂਗੇ
ਤਾਂ ਸਾਡੇ ਨੈਣ ਨਮ ਹੋ ਗਏ
ਇਹ ਕੈਸਾ ਨਿਹੁੰ ਨਵੇਲਾ ਹੈ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਤੁਸੀਂ ਪਰਤੋ ਘਰੀਂ, ਰਾਜ਼ੀ ਖੁਸ਼ੀ ,ਹੈ ਇਹ ਦੁਆ ਮੇਰੀ
ਤੁਸੀਂ ਜਿੱਤੋ ਇਹ ਬਾਜ਼ੀ ਸੱਚ ਦੀ, ਹੈ ਇਹ ਦੁਆ ਮੇਰੀ
ਤੁਸੀ ਪਰਤੋ ਤਾਂ ਧਰਤੀ ਲਈ ਨਵੀਂ ਤਕਦੀਰ ਹੋ ਕੇ ਹੁਣ
ਨਵੇਂ ਅਹਿਸਾਸ, ਸੱਜਰੀ ਸੋਚ ਤੇ ਤਦਬੀਰ ਹੋ ਕੇ ਹੁਣ
ਮੁਹੱਬਤ, ਸਾਦਗੀ, ਅਪਣੱਤ ਦੀ ਤਾਸੀਰ ਹੋ ਕੇ ਹੁਣ
ਇਹ ਇੱਛਰਾਂ ਮਾਂ
ਤੇ ਪੁੱਤ ਪੂਰਨ ਦੇ ਮੁੜ ਮਿਲਣੇ ਦਾ ਵੇਲਾ ਹੈ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਹੈ ਜਿੱਥੋਂ ਤੱਕ ਨਜ਼ਰ ਜਾਂਦੀ
ਤੇ ਜਿੱਥੋਂ ਤੱਕ ਨਹੀਂ ਜਾਂਦੀ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਲੋਕ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਲੋਕ ਤੇ ਸੁਰਲੋਕ ਤੇ ਤ੍ਰੈਲੋਕ ਸ਼ਾਮਿਲ ਨੇ
ਇਹ ਮੇਲਾ ਹੈ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਧਰਤ ਸ਼ਾਮਿਲ, ਬਿਰਖ, ਪਾਣੀ, ਪੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਸਾਡੇ ਹਾਸੇ, ਹੰਝੂ, ਸਾਡੇ ਗੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ
ਤੇ ਤੈਨੂੰ ਕੁਝ ਪਤਾ ਹੀ ਨਈਂ ਇਹਦੇ ਵਿਚ ਕੌਣ ਸ਼ਾਮਲ ਨੇ।
মেলা
যদ্দুর যায় চোখ যাক্ না,
তারও সীমানা ছাড়িয়ে সে তাকাক্ না,
দেখি শুধু মানুষের কত শত
মানুষের নামিয়াছে ঢল।
শুধু পৃথিবীর নয় তারা,
দুনিয়াতে আছে আরও তিন কায়ানাত
—
সবাই সবাই তারা জুটেছে।
এ মেলায় সব মেলা একাকার
হয়েছে।
গাছ, মাটি, পানি, হাওয়া
কেঁদেকেটে হেসে যাওয়া
আমাদের ছড়া-গান আছে সব।
এ মেলায় কারা আছে, এক্কেরে
জানি না যে —
কোন মুখে করিস এ প্রশ্ন?
বাপ-দাদা রেখে গেছে আনোখা
সে ইতিহাস,
জল-জমি লোককথা, গল্প, উপন্যাস,
আমাদের শ্লোক, সূরা, আশা
আর ধৈর্য্য,
জন্নতি গানমালা, বসুধার
কাব্য,
আছে হেথা প্রার্থনা, আমাদের
প্রজ্ঞা।
কিছুই জানিসনে কি? এতই অবজ্ঞা?
সবাই বেবাক বনে আজি শুধু
ভাবছে,
যা কিছু হারানো তারা কোথায়
যে যাচ্ছে।
আমাদের ধক, সুখ, আমাদের
উষ্ণতা,
গুরুর বাণীর প্রতি আমাদের
আস্থারা।
জিন্দার সাথে আজ নিখোঁজের
যোগ কে বা করবে?
জিস্’মের সাথে ওগো আত্মাটা
কে বা আজি ধুইবে?
জুড়বে, ধুইবে শুধু মুর্শিদি
দয়া।
চোখ খুলে গুরু তাঁর দ্যাখ
কেয়ামত!
জীবন বেকার ছিল, নাহি ছিল
দাম তার, নাহি ছিল পথ,
সে আজ আগের মতো সুন্দর,
ফেলে আসা দরদাম সবটুকু মিলেছে।
এ মেলায় সব মেলা একাকার
হয়েছে।
অতীত, বর্তমান, আগামীরা
আছে।
হিন্দু, মোছলমান, বৌদ্ধ,
জৈন, শিখ,
পড়বে সবাই চোখে, আর আছে
তারা,
হাজার চোখেও ধরা নাহি দেয়
যারা।
এ মেলায় আছে ঢেউ, আছে রে
লড়াই,
উৎসবে উল্লাসে বাঁধ রাখা
দায়।
রগরগে রাগ আছে, যুদ্ধ, বেদনা
আছে,
আর আছে হেথা সেই প্রশ্ন,
ইতিহাস যে সওয়াল তোকেই
করবে কাল,
কিংবা পরশু বা সে আজকে।
তবে কিনা এ মেলায় কারা
কারা আসে যায়
কী করে বলিস কিছু জানিনে?
নেই কোনও ভিড় হেথা, নাহি
কোনও ভাট্টা,
মজলিসে মিলে গেছে কতশত আত্মা।
দুরন্ত বাক্যের গতিশীল মানে,
শব্দের ক্রম শুধু শব্দেরা
জানে।
এ মেলা পথের মতো, নিজেই
সে যাত্রা,
মিছিলের মতো, নাই ধর্মীয়
মাত্রা।
গুরুর দীক্ষা নেওয়া শিষ্যের
সিলসিলা,
'আমি! আমি!' ঝেড়ে ফেলে
'আমাদের' দিকে যাওয়া,
যুগ যুগ ধরে শেখা
পঠন পাঠন সবই আছে এ মেলায়।
সন্ত সুফির ওই চৌদ্দ ঘরানা
সেও রয়েছে হেথায়।
আয় তবে বলি তোকে হৃদয়
জুড়ানো এক গল্প।
গতকাল এক মেয়ে দিল্লির
থেকে ফোনে বলল,
“আসিবে আবার যবে ফিরিয়া
শুনশান রাস্তারা থাকিবে
এ ঘর শুধু ঘিরিয়া।
যানজট থাকলেও কমরেড বন্ধুরা
থাকিবে না কেও,
সারি সারি লঙ্গর, সেবাইত
রহিবে না সেও।
ভিটেপানে ধায় যারা
রুখাশুখা দিশেহারা
করবে কী তারা বলো তুমি?”
ভেজা এ চোখের মরুভূমি।
এ প্রেম কেমন প্রেম! অদ্ভুত
মেলা!
দুনিয়ার দোলাচলে করিতেছে
খেলা।
আশা রাখি ফিরবে গো, আনন্দ
দিনে,
আশা রাখি জয় পাবে যুদ্ধ
সাকিনে,
আশা রাখি এনে দেবে পৃথিবীর
তরে
অনুভূতি, সমাধান, নসিবের
ফেরে
নতুন দৃষ্টিকোণ, নব অঙ্কুর,
প্রেমের প্রতীক আর সহজিয়া
সুর।
আশা রাখি আসিবে গো এমনও
বখত,
শেষমেশ মিলে যাবে আম্মা
ও ছেলে।
বল্ না এমন মেলা আর কোথা
মেলে?
যদ্দুর যায় চোখ যাক্ না,
তারও সীমানা ছাড়িয়ে সে তাকাক্ না,
দেখি শুধু মানুষের কত শত
মানুষের নামিয়াছে ঢল।
শুধু পৃথিবীর নয় তারা,
দুনিয়াতে আছে আরও তিন কায়ানাত
—
সবাই সবাই তারা জুটেছে।
এ মেলায় সব মেলা একাকার
হয়েছে।
ডঃ সুরজিৎ সিং ও গবেষক আমীন আমিতোজের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ, তাঁদের মহামূল্যবান অবদানের জন্যই এই কবিতাটি আমরা পারি'তে প্রকাশ করতে পেরেছি।
অনুবাদ: জশুয়া বোধিনেত্র