দৃষ্টান্তমূলক সাংবাদিকতার জন্য ২০২০ সালের প্রেম ভাটিয়া পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে পিপলস আর্কাইভ অফ রুরাল ইন্ডিয়াকে। প্রেম ভাটিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, বলছে, পুরস্কারটি “আবহাওয়ার পরিবর্তন ও গ্রামীণ ভারতের উপর অতিমারির প্রভাব সহ অন্যান্য বিষয়ে পারির অকুস্থল থেকে বিস্তারিত সাংবাদিকতার স্বীকৃতি স্বরূপ পারির ফিল্ড রিপোর্টার, স্বেচ্ছাকর্মী ও নিষ্ঠাবান কর্মীদলকে...” যৌথভাবে দেওয়া হচ্ছে।
পারির সবিশেষ তথা চলমান জলবায়ুর বিবর্তন প্রতিবেদনগুচ্ছে, এখনও পর্যন্ত ১১টি রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল ভিত্তিক প্রতিবেদন আছে, যেগুলি বিবিধ গোষ্ঠী ও মানুষের বয়ানে রচিত হয়েছে — জলবায়ুর সূক্ষ্ম তথা ব্যাপক পরিবর্তন তাঁরাই প্রতিনিয়ত লক্ষ্য করেন, তাঁদের অভিজ্ঞতাগোচর সেইসব তথ্য তথা জ্ঞান এই প্রতিবেদনগুলিতে উঠে এসেছে।
পারির অনন্য লকডাউন ও কোভিড-১৯ অতিমারি ঘিরে পারির দেশব্যাপী প্রতিবেদন সিরিজ (এখনও অবধি) ১০০টি প্রতিবেদনে ২০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত প্রদেশ জুড়ে ৩০টিরও অধিক অঞ্চল থেকে সংবাদ তথা গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রকাশ করেছে। এই প্রতিবিদনগুলিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা তো আছেই, কিন্তু তাছাড়াও ভারতের সূক্ষ্ম বুনটের গ্রামীণ অর্থনীতির উপর লকডাউনের প্রভাবের কথা, আছে কৃষক, মাঝি, শহুরে তথা গ্রামীণ শ্রমিক, আখ কাটাইকারী মজুর, বয়ন শিল্পী, খেলনা-কারিগর ও অন্যান্য হস্তশিল্পী এবং কারুশিল্পী, সাফাইকর্মী, কর্মহারা শ্রমিক, মুম্বইয়ের বড়ো হাসপাতালগুলির সামনে ফুটপাথে অপেক্ষারত গ্রাম থেকে আসা ক্যানসার আক্রান্ত রোগী, দিনমজুর, লোকশিল্পী, মৎস্যজীবী, ক্ষৌরকার, ইটভাটার শ্রমিক, হারমোনিয়াম মেরামতকারী কারিগর, এবং বিভিন্ন পেশায় নিযুক্ত দলিত ও আদিবাসী মানুষজনের কথা...
বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা, সত্য উদ্ঘাটনের নির্ভীক অনলস প্রয়াস ও ভারতীয় সাংবাদিকতার মানোন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকা - ইত্যাদি বিষয়গুলির প্রতি প্রখ্যাত সাংবাদিক প্রেম ভাটিয়া (১৯১১—১৯৯৫) অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন। সেগুলিকে উজাগর রাখতেই, ১৯৯৫ সালে তাঁর স্মৃতিতে প্রেম ভাটিয়া পুরস্কারটি শুরু হয়।
রাজনৈতিক সংবাদের ক্ষেত্রে এই বছর পুরস্কৃত করা হয়েছে ইণ্ডিয়ান এক্সপ্রেসের দীপঙ্কর ঘোষকে। আমরা তাঁকে অভিনন্দন জানাই।
২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে কাজ শুরু করার পর থেকে এটি পারি ২৪তম এই পুরস্কার লাভ। এ যাবত প্রাপ্ত পুরস্কারের পূর্ণ তালিকাটি দেখা যেতে পারে:
পিপলস আর্কাইভ অফ রুরাল ইন্ডিয়া
(পারি)
:
২০১৫ থেকে ২০২০ অবধি পাওয়া পুর
স্কা
র সমূহ
২৪।
প্রেম ভাটিয়া মেমোরিয়াল ট্রাস্ট, নতুন দিল্লি, ২০২০
পারির সমগ্র দলটি একযোগে “জলবায়ুর বিবর্তন
ও গ্রামীণ ভারতের উপর অতিমারির প্রভাব সহ অন্যান্য বিষয়ে বিস্তারিত
প্রতিবেদনের জন্য” পরিবেশ ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়ে সাংবাদিকতার জন্য প্রদত্ত প্রেম ভাটিয়া পুরস্কার
লাভ করেছে।
২৩।
ভারতীয় জনসংযোগ সংস্থা, বেঙ্গালুরু, ২০২০
অশান্ত
সমুদ্রে তামিলনাড়ুর সামুদ্রিক শৈবাল সংগ্রহকারীরা
– এই প্রতিবেদনের জন্য পারি’র ফেলো সাংবাদিক এম
পালানী কুমার, বছরের শ্রেষ্ঠ প্রতিবেদনের পুরস্কার লাভ করেন। তামিলনাডুর যে সকল মৎস্যজীবী মহিলারা এই অদ্ভুত জীবিকার জেরে নৌকার চেয়ে
জলেই বেশিক্ষণ থাকতে বাধ্য হন, এই কাহিনি তাঁদের
নিয়েই। এই প্রতিবেদন আমাদের দেখায়
কেমনভাবে জলবায়ুর বিবর্তন এবং সামুদ্রিক সম্পদের অতিব্যবহার তাঁদের জীবিকায় ক্ষয় ধরাচ্ছে।
২২।
ভারতীয়
জনসংযোগ সংস্থা, বেঙ্গালুরু, ২০২০
পারধি
স্কুলটিকে গুঁড়িয়ে দিল সমৃদ্ধি মহামার্গ
– পারির সাংবাদিক জ্যোতি শিনোলি
এই প্রতিবেদনটির জন্য সেরা বিষয়বস্তু বিভাগে সাংবাদিকতার পুরস্কার লাভ করেন। দীর্ঘদিন
ধরে মিথ্যা কলঙ্ক ও দারিদ্রের শিকার ফানসে পারধি সম্প্রদায়য়ের শিশুদের
জন্য, মহারাষ্ট্রের অমরাবতী জেলায় একটি বিদ্যালয়
স্থাপন করেন ওই সম্প্রদায়ের এক শিক্ষক। পড়ুয়াদের অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠার আঁধারে রেখে, ২০১৯ সালের ৬ই জুন
গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় স্কুলটি, এই প্রতিবেদন সেই কাহিনিই তুলে ধরেছে।
২১।
প্রেস
ইন্সটিটিউট অ
ফ
ই
ন্ডি
য়া ও আন্তর্জাতিক রেডক্রস
কমিটি,
নতুন দিল্লি, ২০১৯
শ্রেষ্ঠ
প্রবন্ধ বিভাগে, পারির ফেলো উর্বশী
সরকার,
‘আমাদের
ঘরবাড়ি তলিয়ে যাচ্ছে, কেউ গ্রাহ্যই করে না’
, প্রবন্ধটির প্রথম পুরস্কার লাভ করেন। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভিটেমাটিহারা হরিয়ে উদ্বাস্তু হয়ে ওঠা মানুষদের পরিস্থিতির
অনুসন্ধান করতে গিয়ে রচিত এই
কাহিনি পশ্চিমবঙ্গের,
সাগর ও ঘোড়ামারা দ্বীপ দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলের মানুষের জীবনজীবিকা, ঘরবাড়ি ও কিছু
দ্বীপের বিলুপ্তির কারণে মানুষের পরিযায়ী হয়ে
যাওয়ার কথা তুলে ধরেছে।
২০। জিও মামি
মুম্বই চলচ্চিত্র উৎসব
২০১৯ (
অক্টোবর ১৭-২৪)
পারির ফেলো
যশস্বিনী রঘুনন্দনের
দ্যাট ক্লাউড
নেভার লেফট
ফিল্মটি এই উৎসবে ইন্ডিয়া
গোল্ড বিভাগে নির্বাচিত হয়েছিল।
১৯।
ফিলাফ
চলচ্চিত্র উৎসব
, পেরপিনান, ফ্রান্স-ফেস্টিভাল
ইন্টারন্যাশনাল দ্যু লিভ্রে দ্য’আর্ত দ দ্যু ফিল্ম, ২০১৯
পারির ফেলো
যশস্বিনী রঘুনন্দন
দ্যাট ক্লাউড
নেভার লেফট
ফিল্মটির জন্য ফ্রান্সের
ফিলাফ উৎসবে (
ফেস্টিভাল ইন্টারন্যাশনাল দ্যু
লিভ্রে দ্য’আর্ত দ দ্যু ফিল্ম
) গোল্ড ফিলাফ
লাভ করেছেন।
১৮।
তুত্তি
এল প্রেমি দেল পেসারো ফিল্ম ফেস্ট, পেসারো ইতালি ২০১৯
ইতালির
পেসারো উৎসবে, পারির ফেলো যশস্বিনী রঘুনন্দনের
নাম
বিশেষভাবে উল্লিখিত হয়,
তাঁর নির্মিত
দ্যাট
ক্লাউড নেভার লেফট
চলচ্চিত্রটির জন্য।
১৭।
মুম্বই
প্রেস ক্লাব, ২০১৯
৩রা মে ২০১৮ সালে পারিতে
প্রকাশিত
৬,০০০ পাতা কুড়িয়ে দিন গুজরান
প্রতিবেদনটির জন্য নারী ক্ষমতায়ন ও লিঙ্গ সাম্য
বিভাগের রেড ইঙ্ক পুরস্কার লাভ করেছেন পারির সাংবাদিক জ্যোতি শিনোলি।
১৬।
ইণ্ডিয়ান এক্সপ্রেস গ্রুপ, নতুন দিল্লি ২০১৯
পারিতে প্রকাশিত, পারির ফেলো পার্থ
এম এন-এর
মারাঠাওয়াড়া
প্রতিবেদনগুচ্ছ
রামনাথ গোয়েঙ্কা পুরস্কারে (দৃষ্টির অগোচরে থাকা ভারতবর্ষকে তুলে ধরার
জন্য) সম্মানিত হয়েছে।
১৫।
দ্য স্টেটসম্যান, কলকাতা, ২০১৮
পারিতে, ৫
জুলাই ও ৩ অগস্ট, ২০১৭-এ প্রকাশিত,
শত
অত্যাচারেও অদম্য সুনন্দা সাহুর নীরব সংগ্রাম
ও
পাঁপড়, আচার ছাড়িয়ে
ঢাকের তালে স্বপ্নসন্ধান
, এই দুটি প্রতিবেদনের জন্য পারির লেখক পূজা অবস্থী,
গ্রামীণ সংবাদ সংগ্রহ বিভাগে
স্টেটসম্যান পুরস্কার লাভ করেন।
১৪।
পপুলেশন
ফার্স্ট, নতুন দিল্লি ২০১৮
পারিতে ২০১৭ সালের ১২ই অক্টোবর প্রকাশিত,
বাঘের
হাতে বিধবা, দেশের
কাছে ব্রাত্য
প্রতিবেদনটির জন্য লিঙ্গ-সংবেদনশীলতা বিভাগে
লাডলি গণমাধ্যম ও বিজ্ঞাপন পুরস্কার লাভ
করেন প্রতিবেদক তথা পারির ফেলো উর্বশী সরকার।
১৩।
ই
উরোপিয়ান কাউন্সিল, ব্রাসেলস,
বেলজিয়াম ২০১৮
২০১৮ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি
পারিতে প্রকাশিত
আখ
কেটে কাবার ২,০০০
ঘণ্টা
প্রতিবেদনটির
জন্য পারির ফেলো পার্থ এম এন লরেঞ্জো মিডিয়া পুরস্কার
লাভ করেন।
১২।
সাউথ
এশি
য়ান শর্ট ফিল্ম
ফেস্টিভাল, কলকাতা ২০১৮
পারির ১৫টি
ভিডিও ফিল্ম ২০১৮ সালে সাউথ এশিয়ান শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভালে
নির্বাচিত হয়েছিল। এর মধ্যে ১৩টি ছিল প্রতিযোগিতামূলক তথ্যচিত্র বিভাগে আর ২টি অফিসিয়াল প্যানোরামা
বিভাগে। (তালিকাটি নিচে দেওয়া হয়েছে।)
১১।
পারিগি হ
নুম
ন্থ রাও ফাউ
ন্ডেশন, অন্ধ্র প্রদেশ, ২০১৮
পারির ফেলো
রাহুল এম. ২০১৭-২০১৮
সালে পারিতে প্রকাশিত তাঁর
প্রতিবেদনগুলির
জন্য ২০১৭ সালের পারিগি হনুমন্থ রাও জার্নালিজম পুরস্কার
লাভ করেন।
১০।
বসন্ত ব্যাখ্যানমালা, পুণে মহারাষ্ট্র ২০১৮
পিপলস আর্কাইভ
অফ রুরাল ইন্ডিয়া
নামক নব ধারার সাংবাদিকতার দুনিয়ায় অনন্য প্রয়াসের স্ব্বকৃতি স্বরূপ পারি ১ম বিচারপতি এমজি রাণাডে পুরস্কার (সূচনা-বর্ষ) জয়
করে।
৯।
শ্রী মুরুগামঠ, ভি
ত্রাদুর্গা, কর্ণাটক,
২০১৭
“সাংবাদিকতার
মাধ্যমে গ্রামীণ মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতার পরিচয় স্বরূপ
পিপলস আর্কাইভ
অফ রুরাল ইন্ডিয়া
” বাসবশ্রী
পুরস্কারটি লাভ করে।
২০২২ সালের ২রা সেপ্টেম্বর এই পুরস্কারটি
শ্রী মুরুগামঠকে
ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
৮। অপ্পান
মেনন
মেমোরিয়াল কমিটি, নতুন দিল্লি ২০১৭
“ভারতের
গ্রামীণ জীবনের দস্তাবেজিকরণ করার যে কাজ
পিপলস আর্কাইভ অফ
রুরাল ইন্ডিয়া করছে,”
তার স্বীকৃতি স্বরূপ পারি অপ্পান
মেনন স্মৃতি পুরস্কার লাভ করে।
৭।
সি
-শেল
মিডিয়া অ্যান্ড লিটেরারি
পুরস্কার, দুবাই, ২০১৭
“গ্রামীণ
ভারতকে সুগভীর ও অনন্যসাধারণভাবে সাংবাদিকতার মাধ্যমে তুলে ধরার প্রয়াস পারি” সি-শেল মিডিয়া
অ্যান্ড লিটেরারি পুরস্কারে সম্মানিত হয়।
৬।
কেশরী মারাঠা ট্রাস্ট ও তিলক মহারাষ্ট্র বিদ্যাপিঠ, পুণে ২০১৭
বেনজির সাংবাদিকতার জন্য
লোকমান্য
বালগঙ্গাধর তিলক পুরস্কার
লাভ করেন পি. সাইনাথ/পারি (পারি প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরূপ)।
৫।
অনন্ত ভালেরাও স্মৃতি
ফাউন্ডেশন
,
ঔ
উর
ঙ্গাবাদ, ২০১৬
“গ্রামীণ
ভারত বিষয়ক মননশীল সংবাদ প্রকাশ
করা তথা ভারতীয় ভাষায় সাংবাদিকতাকে উন্নত
করার জন্য পিপলস আর্কাইভ অফ
রুরাল ইন্ডিয়া” অনন্ত
ভালেরাও স্মৃতি পুরস্কার লাভ করে।
৪।
ক্রান্তিসিন নানা পা
টি
ল
প্রতিষ্ঠান, সা
ঙ্গলি,
মহারাষ্ট্র, ২০১৬
পি. সাইনাথ (পারির গুরুত্বের স্বীকৃতি হিসাবেও) ক্রান্তিসিন নানা পাটিল
স্মৃতি পুরস্কার লাভ করেন।
৩।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, ভারত সরকার, নতুন দিল্লি, ২০১৬
পারির ফেলো
নিধি কামথ, ও কেয়া বাসওয়ানি, ২০১৬
সালের ২রা মে পরিতে প্রকাশিত, মহেশ্বরের বুনকারি নামের ফিল্মটির জন্য ২০১৬ সালের ৬৩তম
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের সেরা প্রচারমূলক
চলচ্চিত্র বিভাগে রজত কমল লাভ করেন।
২।
প্রফুল
বিদওয়াই মেমোরিয়াল কমিটি
,
নতুন দিল্লি, ২০১৬
“কৃষি
সংকট সংক্রান্ত প্রতিবেদন,
ভাষ্য এবং তথ্য ও অনুপ্রেরণার আকর পারি” সম্মানিত হয়েছে প্রথম
প্রফুল বিদওয়াই স্মৃতি পুরস্কারে।
১। পপুলেশন ফার্স্ট,
মুম্বই, ২০১৫
পারির ফেলো
পুরুষোত্তম ঠাকুর ২০১৫ সালের ২০শে মার্চ পারিতে প্রকাশিত
শতবর্ষ
পেরিয়ে ইতিহাস গড়েছে এক স্কুল
প্রতিবেদনটির জন্য সেরা
অনুসন্ধানী কাহিনি বিভাগে লিঙ্গ সংবেদনশীলতার জন্য ২০১৪-১৪ সালের লাডলি গণমাধ্যম এবং বিজ্ঞাপন পুরস্কার পেয়েছেন।
বিশেষ উল্লেখ: ২০২০ সালের এপ্রিলে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অফ কংগ্রেস আমাদের জানিয়েছিলেন যে তাঁরা তাঁদের পারির ওয়েবসাইটটিকে তাঁদের ওয়েব আর্কাইভগুলিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য নির্বাচন করেছেন: “এই সংগ্রহ তথা ঐতিহাসিক দস্তাবেজি আকরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে আমরা আপনাদের ওয়েবসাইটটিকে মনোনীত করেছি।”
সাউথ এশিয়ান শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল , মার্চ ২০১৮ : পারির ভিডিও/চলচ্চিত্রের তালিকা
প্রতিযোগিতা: তথ্যচিত্র
১. অর্চনা
ফাডকে /
‘ক্যাপ্টেন বড়োভাই’ ও তাঁর ঝোড়ো
বাহিনী
/ ভারত / মারাঠি / ০৬ মিনিট
২. শ্রেয়া
কাত্যায়নী/
তসর: ভঙ্গুর রেশমগুটি
/ভারত/হিন্দি/১২ মিনিট
৩. সিঞ্চিতা
মাজি/
পাহাড়ের
মোটবাহক মহিলা শ্রমিকেরা
/ ভারত/
মারাঠি/ ০৯ মিনিট
৪. সায়ন্তনী পালচৌধুরী/
জাহাঙ্গীরের
গল্প
/ ভারত/ হিন্দি/ ০৮ মিনিট
৫. সায়ন্তনী
পাচৌধুরী/
নৌকার নামে
ভোট
/ ভারত/ হিন্দি/ ০৮ মিনিট
৬. স্ট্যাঞ্জিন
স্যালডন/
তাঁত
আমার ভালোবাসা, আমার
উত্তরাধিকার
/ ভারত/ লাদাখি/ ০৯ মিনিট
৭. সিঞ্চিতা মাজি/
বাসুদেব বাউল: বাংলার অনন্য
গীতিধারার এক রক্ষক
/ ভারত/ বাংলা/ ১২ মিনিট
৮. অঙ্কণ রায়/
এক বহুরূপী
পরিবারের কথা
/ ভারত/ বাংলা/ ১০ মিনিট
৯. শ্রেয়া
কাত্যায়নী/
রানি যখন অস্ত্র শানায়
/
ভারত/ হিন্দি/ ১৫
মিনিট
১০. অনুভা
ভোসলে এবং অন্যান্য/
ইমা কেইথেল: হর দিন নারীর দিন
/ভারত/মণিপুরি/১৫ মিনিট
১১. অপর্ণা
কার্তিকেয়ন/
ঝুটা পায়ে নাচছে
ঘোড়া
/ভারত/ তামিল/ ১৮ মিনিট
১২. ভি.
শশিকুমার/
তালে তালে গানে গানে নৌকা সারাই
/ ইন্ডিয়া/ মালয়ালম/ ১৫ মিনিট
১৩. পুরুষোত্তম
ঠাকুর/
দুয়াঝড়ের ফিকে হয়ে
আসা বুনকারি
/ ভারত/ ওড়িয়া/ ১৬ মিনিট
অফিসিয়াল সিলেকশন: প্যানোরামা – তথ্যচিত্র
১৪. সঞ্চিতা
মাজি/
টানাপোড়েনে জেরবার
শান্তিপুর
/ ভারত/ বাংলা/ ১৩ মিনিট
১৫. সিঞ্চিতা মাজি/
চাকায় বাঁধা ঢোল
/
ভারত/ বাংলা/ ০৬
মিনিট
দক্ষিণ এশিয়ান শর্ট ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল , মার্চ ২০১৯: পারির ভিডিও/চলচ্চিত্রের তালিকা
প্রতিযোগিতা: তথ্যচিত্র
১. সিঞ্চিতা
মাজি/
গণপতি
যাদবের দুর্বার জীবনচক্র
/ ভারত/ মারাঠি/ ১৭ মিনিট
২. অঙ্কণ রায় এবং অন্যান্য /
শিল্পের নেশায় মশগুল এক বহুরূপী
/
ভারত/বাংলা /০৫ মিনিট
৩. বিশাখা জর্জ এবং অন্যান্য/
খেতে ধানের ফসল বেড়ে উঠছে দেখে আমি
খুব খুশি
/ভারত/মালায়ালম/০৫ মিনিট
৪. অনুভা
ভোসলে এবং অন্যান্য /
ইম্ফলের চাকশাং
/
ভারত/ মণিপুরি,
মেইতেই/০৫ মিনিট
৫. সুবুহী
জিওয়ানী/
চাষ
করে যা পাই তাতে টিকে থাকা মুশকিল
/ভারত/হিন্দি/০৪ মিনিট
অনুবাদ: চিলকা