কোভিড-১৯-এর উপসর্গ থাকা সত্ত্বেও কোনও সুরক্ষা সরঞ্জাম ছাড়াই ছুটি না পেয়ে কাজ করতে হচ্ছিল অশোক তারেকে। এদিক ওদিক ছুটোছুটি করেছে তাঁর মরিয়া পরিবার। মে মাসের ৩০ তারিখ অশোকের মৃত্যুর পর আজও ন্যায্য ক্ষতিপূরণের অপেক্ষায় বসে আছে পরিবারটি
জ্যোতি পিপলস্ আর্কাইভ অফ রুরাল ইন্ডিয়ার বরিষ্ঠ প্রতিবেদক। এর আগে তিনি 'মি মারাঠি' মহারাষ্ট্র ১' ইত্যাদি সংবাদ চ্যানেলে কাজ করেছেন।
Translator
Sarbajaya Bhattacharya
সর্বজয়া ভট্টাচার্য বরিষ্ঠ সহকারী সম্পাদক হিসেবে পিপলস আর্কাইভ অফ রুরাল ইন্ডিয়ায় কর্মরত আছেন। দীর্ঘদিন যাবত বাংলা অনুবাদক হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতাও আছে তাঁর। কলকাতা নিবাসী সর্ববজয়া শহরের ইতিহাস এবং ভ্রমণ সাহিত্যে সবিশেষ আগ্রহী।